আমরা এই পৃথিবীতে যা দেখতে পাই তা কিভাবে ব্যাখ্যা করব? জঙ্গি হামলা, যৌন দাসত্ব, বৈষম্য, ক্ষুদার্ত?
অবচেতনভাবে হয়তো আমরা প্রায়ই এই ধরনের প্রশ্ন করে থাকতে পারি। কিন্তু চেতনমনে আমরা খুব কমই করে থাকি। আমরা আমাদের জীবনে এতই ব্যস্ত যে আমরা খুব কমই থামি এবং জিজ্ঞাসা করি কেন?
তারপর যখন কোন কিছু ঘটে তখন আমরা সজাগ হই। আমাদের বাবা মা আলাদা হয়ে যায়। রাস্তায় চলতে গিয়ে মেয়েরা অপহৃত হয়। আত্বীয় স্বজনদের ক্যান্সার হওয়া। এগুলো আমাদের কিছুক্ষনের জন্য জাগিয়ে তোলে। কিন্তু তারপর প্রায়ই আমরা আবার সেই পুরানো বিষয়গুলো অস্বীকার করি এবং পুরানো বিষয়ে ডুবে থাকি যতক্ষণ পর্যন্ত না আবার কোন দুঃখজনক ঘটনা আমাদেরকে আঘাত না করে। তারপর আমরা চিন্তা করি যে, কোন কিছুই ঠিক যাচ্ছে না। সত্যি সত্যিই কিছু ভুল আছে। জীবন এমন হওয়ার কথা না!
কেন এই বিশ্ব একটি ভাল স্থান হতে পারে না?
এই কেন প্রশ্নের উত্তর বাইবেলে খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু বেশিরভাগ লোকই এই উত্তর পছন্দ করেন না: বিশ্ব এমনই কারণ আমরাই হচ্ছি সেই বিশ্ব, এক কথায় আমাদেরকেই জিজ্ঞাসা করা হয়।
অদ্ভুত লাগছে তাই না?
এই বিশ্ব বর্তমানে যেমন আছে এর থেকে কে বা কি ভিন্ন করে তুলতে পারে? কি বা কে এই প্রতিশ্রুতি দিতে পারে যে জীবন সবসময়, সবার ক্ষেত্রে যন্ত্রনা মুক্ত হবে?
ঈশ্বর পারেন। ঈশ্বর এটা করতে পারেন। কিন্তু তিনি তা করেন না। কমপক্ষে বর্তমান সময়ে নয়। এবং এর ফলশ্রুতিতে আমরা তাঁর উপর ক্ষিপ্ত। আমরা বলি যে, “ঈশ্বর সর্বক্ষমতার ও ভালবাসা হতে পারে না। যদি তিনি তাই হতেন তাহলে এই বিশ্ব আজকে এমন হয়ে যেত না!”
আমরা এই আশা করে বলি যে ঈশ্বর এই বিষয়ে তার অবস্থান পরিবর্তন করবেন। আমাদের প্রত্যাশা এই যে তার উপর একটি মিথ্যা দোষারোপ করলে তাহলে যা তিনি করছেন তা পরিবর্তন করবেন।
কিন্তু তিনি পরিবর্তিত হন না। কেন তিনি পরিবর্তন হন না?
ঈশ্বর কখনোই পরিবর্তিত হন না—তিনি বিষয়গুলো এখনই পরিবর্তন করেন না – কারণ তিনি আমাদের কাছে যা চেয়েছিলেন তা তিনি আমাদেরকে দিচ্ছেন: এমন একটি বিশ্ব যেখানে আমরা তাঁর সাথে এমন আচরণ করছি যেন মনে হচ্ছে তিনি অনুপস্থিত বা অপ্রয়োজনীয়।
আপনি কি আদম ও হবার ঘটনা স্মরণ করতে পারেন? তারা “নিষেধ করা ফল” খেয়েছিলেন। এই ফলটির ধারনা ছিল এই যে ঈশ্বর যা বলেছেন বা দিয়েছেন তা তারা উপেক্ষা করতে পারে এবং ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে জীবন যাপন করতে পারে। কারণ আদম ও হবার এই আশা ছিল যে তারা ঈশ্বরকে ছাড়াই ঈশ্বরের মত হয়ে উঠবে।
তারা এটা বিশ্বাস করেছিল যে ঈশ্বরের উপস্থিতির থেকেও আরো ভাল কিছু আছে, ঈশ্বরের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকার চেয়েও আরো মূল্যবান কিছু আছে। এবং এই বিশ্ব -- সমস্ত মন্দ কাজ করতে করতে – এমন একটি ফলাফল সৃষ্টি করেছে যা তারা পছন্দ করেছিল।
এই গল্প আমাদের সবার গল্প, তাই নয় কি? কে এই কথা বলে নাই -- হয়তো উচ্চস্বরে না বললেও কমপক্ষে মনে মনে বলেছে – ঈশ্বর, আমার মনে হয় আমি এই কাজটি তোমাকে ছাড়াও করতে পারব। আমি একাই যাব এক কাজ করতে। কিন্তু তোমার সাহায্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমরা কেন এটা করি? সম্ভবত কারণ আমাদের এই বিশ্বাস আছে যে ঈশ্বর ছাড়াও আরো কিছু আছে যা বেশি মূল্যবান, বেশি গুরুত্বপূর্ন। বিভিন্ন লোকের ক্ষেত্রে বিষয়টি বিভিন্ন ভাবে ঘটে কিন্তু সবার মনোভাব একই: ঈশ্বরই এই জীবনে প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। মূলত, তাঁকে ছাড়াই আমি সব কিছু করতে পারব।
এই বিষয়ে ঈশ্বর কি বলেন?
তিনি এটি অনুমোদন করেন। অনেক লোক আছে যারা অন্য ব্যক্তিদের যন্ত্রনাদায়ক ফলাফলের অভিজ্ঞতা নেয়, অথবা তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা নেয় যা ঈশ্বরের পথের বিপরীত দিকে যায়. যেমন.. হত্যা, যৌন অপব্যবহার, লোভ, মিথ্যা/ঠকানো, অপবাদ দেয়া, ব্যভিচার করা, অপহরণ করা ইত্যাদি।
এর সবগুলোই ঐ লোকদের দ্বারা ব্যাখ্যা দেয়া যেতে পারে যারা ঈশ্বরকে তাদের জীবনে ঢুকতে ও প্রভাব বিস্তার করতে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা যেভাবে চায় সেইভাবেই জীবন চালায় এবং ফলে তারা এবং অন্যরা সেই যন্ত্রনা ভোগ করে।
তিনি দাম্ভিক বা উগ্র নন। মূলত, ঈশ্বরকে আমরা এভাবে দেখতে পারি যে তিনি মমতায় পূর্ণ এবং এই প্রত্যাশা করেন যে আমরা তাঁর কাছে ফিরে আসব যাতে তিনি আমাদেরকে সত্যিকারের জীবন দান করতে পারেন।
যীশু বলেছেন, “তোমরা যারা ক্লান্ত ও বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছ, তোমরা সবাই আমার কাছে এস; আমি তোমাদের বিশ্রাম দেব।”1 কিন্তু সবাই তাঁর কাছে যেতে আগ্রহী নয়। যীশু এই মন্তব্য করেছেন যখন তিনি বলেছেন: “যিরূশালেম! হায় যিরূশালেম! তুমি নবীদের খুন করে থাক এবং তোমার কাছে যাদের পাঠানো হয় তাদের পাথর মেরে থাক। মুরগী যেমন বাচ্চাদের তার ডানার নীচে জড়ো করে তেমনি আমি তোমার লোকদের কতবার আমার কাছে জড়ো করতে চেয়েছি, কিন্তু তারা রাজী হয় নাই।”2
পূনরায় যীশু তাঁর সাথে আমাদের সম্পর্কের বিষয়টি তুলে এনেছেন। “আমিই জগতের আলো। যারা আমার পথে চলে তারা কখনো অন্ধকারে পা ফেলবে না বরং জীবনের আলো পাবে।”3
যখন আমাদের নিজেদের জন্য নয় বরং অন্যদের জন্য আমাদের জীবনে ভয়াবহ পরিস্থিতির ঘটনা ঘটে তখন কি হয়? যখন অন্যদের জন্য আমরা নিজেদেরকে আক্রমনের শিকার অনুভব করি, তখন এটা বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ যে ঈশ্বর নিজেও আমাদের জন্য ভয়াবহ যন্ত্রনা ভোগ করেছেন। আপনি কি পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন তা আপনার থেকে ঈশ্বর আরো বেশি ভাল বোঝেন।
যীশু আমাদের জন্য যা করেছেন তার থেকে বেশি যন্ত্রনাদায়ক আর কিছুই আমাদের জীবনে থাকতে পারে না যখন তিনি তাঁর নিজের বন্ধুদের দ্বারা পরিত্যক্ত হয়েছিলেন, যারা তাঁকে বিশ্বাস করতো তাদের কাছে তামাশার পাত্র হয়েছেন, বেতের আঘাত সহ্য করেছেন এবং ক্রুশের দেয়ার আগে তাঁকে অত্যাচার করার হয়েছে, তারপর জনসম্মুখে লজ্জাজনকভাবে তাঁকে ক্রুশে দেয়া হয়েছে, এবং তিনি আমাদের জন্য ধীরে ধীরে মৃত্যুযন্ত্রনা ভোগ করেছেন।
তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন কিন্তু তবুও তিনি মানুষকে এটা করার স্বাধীনতা দিয়েছেন যাতে বাক্যের বিষয় পূর্ণ হয় এবং আমাদেরকে তিনি পাপ থেকে মুক্ত করতে পারেন। যীশুর কাছে এটা কোন আশ্চর্য বিষয় ছিল না। যা কিছু হতে যাচ্ছে সেই ব্যথা/যন্ত্রনা সেই লজ্জা ও সমস্ত কিছু বিস্তারিত জেনেই তার জন্য তিনি অপেক্ষা করছিলেন
“পরে যীশু যিরূশালেমে যাবার পথে তাঁর বারোজন শিষ্যকে এক পাশে ডেকে নিয়ে গিয়ে বললেন, ‘দেখ, আমরা যিরূশালেমে যাচ্ছি। সেখানে মনুষ্যপুত্রকে প্রধান পুরোহিতদের ও ধর্ম-শিক্ষকদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হবে। তারা তাঁর বিচার করে তাঁকে মৃত্যুর উপযুক্ত বলে স্থির করবেন। তারা তাঁকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করবার জন্য এবং চাবুক মারবার ও ক্রুশে দেবার জন্য অযিহুদীদের হাতে দেবেন; পরে তৃতীয় দিনে তিনি মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে উঠবেন।”4
কল্পনা করুন যে এই রকম অপ্রীতিকর কিছু একটা আপনার সাথে ঘটতে যাচ্ছে। যীশু মানসিক ও হৃদয় বিদারক যন্ত্রণা বুঝতে পারেন। যে রাতে যীশু জানতেন যে তারা তাঁকে ধরিয়ে দিবে, তখন তিনি প্রার্থনা করতে গেলেন, কিন্তু তাঁর সাথে কয়েকজনকে নিয়ে গেলেন।
“তিনি পিতর আর সিবদিয়ের দুই ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে গেলেন। তাঁর মন দুঃখে ও কষ্টে ভরে উঠতে লাগল। তিনি তাদের বললেন, ‘দুঃখে যেন আমার প্রাণ বেরিয়ে যাচ্ছে। তোমরা এখানেই থাক আর আমার সঙ্গে জেগে থাক।’ পরে তিনি কিছু দূরে গিয়ে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়লেন এবং প্রার্থনা করে বললেন, ‘আমার পিতা, যদি সম্ভব হয় তবে এই দুঃখের পেয়ালা আমার কাছ থেকে দূরে যাক। তবুও আমার ইচ্ছামত না হোক, তোমার ইচ্ছামতই হোক।’”5
যদিও যীশু তাঁর তিন বন্ধুর কাছে এটি প্রকাশ করলেন কিন্তু তারা যীশুর যন্ত্রণার গভীরতা বুঝতে পারলেন না এবং যীশু যখন প্রার্থনা থেকে ফিরে আসলেন তখন তিনি তাদেরকে ঘুমন্ত অবস্থায় পেলেন। যীশু বুঝতে পারেন যে একা একা গভীর যন্ত্রনা ও দুঃখের মধ্যে দিয়ে যাওয়া খুবই যন্ত্রনাদায়ক।
যোহন যা তার সুসমাচারের বলেছেন তার সারাংশঃ “তিনি জগতেই ছিলেন এবং জগত তাঁর দ্বারাই সৃষ্ট হয়েছিল, তবু জগতের মানুষ তাঁকে চিনল না। তিনি নিজের দেশে আসলেন, কিন্তু তাঁর নিজের লোকেরাই তাঁকে গ্রহন করলো না। তবে যতজন তাঁর উপর বিশ্বাস করে তাঁকে গ্রহন করল তাদের প্রত্যেককে তিনি ঈশ্বরের সন্তান হবার অধিকার দিলেন।”6 “ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেই জন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন। কারণ ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।”7
আমাদের জীবনে কিছু কিছু বিষয় আছে যা অন্যদের আত্মকেন্দ্রিক, ঘৃনারযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে দিয়ে প্রকাশিত হয়। আবার কিছু কিছু আছে যা প্রকাশিত হতে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। কিন্তু ঈশ্বর আমাদের কাছে নিজেকে তুলে ধরেছেন। ঈশ্বর আমাদেরকে সেই বিষয়ে বুঝতে দিচ্ছেন যা তিনি নিজেও সহ্য করেছেন এবং তিনি আমাদের যন্ত্রণা ও প্রয়োজনের বিষয়ে সতর্ক। যীশু তাঁর শিষ্যদেরকে এই কথা বলেছেন, “আমি তোমাদের জন্য শান্তি রেখে যাচ্ছি, আমারই শান্তি আমি তোমাদের দিচ্ছি; জগৎ যেভাবে দেয় আমি সেইভাবে দিই না। তোমাদের মন যেন অস্থির না হয় এবং মনে ভয়ও না থাকে।”8
ভয় পাওয়ার বা বিঘ্ন পাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে কিন্তু ঈশ্বর তাঁর নিজের শান্তি আমাদের দিতে পারেন যা আমাদের সমস্ত সমস্যার উর্ধ্বে। কারণ তিনি ঈশ্বর, সৃষ্টিকর্তা। তিনি সর্বদা বিরাজমান। যিনি এই মহাবিশ্বকে সৃষ্টি করেছেন।
তবুও তিনি তাঁর ক্ষমতায় আমাদেরকে খুব কাছ থেকে জানেন, এমনকি আমাদের ছোট ছোট বিষয়গুলো জানেন এবং যে বিষয়গুলো আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয় এমন বিষয়ও জানেন। এবং আমরা যদি আমাদের জীবন দিয়ে তাঁকে বিশ্বাস করি, তাঁর উপর নির্ভর করি, তাহলে যদিও আমাদের জীবনের সমস্যা আসবে কিন্তু তিনি আমাদের নিরাপদে রাখবেন।
যীশু বলেছেন, “আমি তোমাদের এই সব বললাম যেন তোমরা আমার সঙ্গে যুক্ত আছ বলে মনে শান্তি পাও। এই জগতে তোমরা কষ্ট ও চাপের মুখে আছ, কিন্তু সাহস হারায়ো না; আমিই জগৎকে জয় করেছি।”9 তিনি আমাদের উপর আসতে পারে এমন সবধরনের আঘাতের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন -- মৃত্যু বরণ করেছেন -- এবং জয় করেছেন। তিনি এই জীবনের আমাদেরকে কঠিন পরিস্থির মধ্যে দিয়ে নিয়ে যান এবং পরবর্তীতে অনন্ত জীবনে নিয়ে আসেন যদি আমরা তাঁকে বিশ্বাস করি।
যীশু প্রার্থনা করেছেন, “ন্যায়বান পিতা, জগতের লোকেরা তোমাকে জানে না কিন্তু আমি তোমাকে জানি। আর তুমিই যে আমাকে পাঠিয়েছ এরা তা বুঝতে পেরেছ আমি তাদের কাছে তোমাকে প্রকাশ করেছি এবং আরও প্রকাশ করব, যেন তুমি আমাকে যেভাবে ভালবাস সেই রকম ভালবাসা তাদের অন্তরে থাকে, আর আমি যেন তাদের সঙ্গে যুক্ত থাকি।”10
আপনি হয়তো নিজেকে জিজ্ঞাসা করবেন, “জীবন কেন এত কঠিন?” ঈশ্বরকে ছাড়া মানুষ খুব সহজেই ঘৃনা, অপবাদ, যৌন অপব্যবহার, খুন ইত্যাদি কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ে।
যীশু বলেছেন, “আমি এসেছি যেন তোমরা জীবন পাও, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়।”11 কিভাবে ঈশ্বরের সাথে সম্পর্ক শুরু করতে হয় তা বোঝার জন্য দয়া করে এই লিংকটি দেখুন ঈশ্বরকে ব্যক্তিগতভাবে জানা।
► | কিভাবে ঈশ্বরের সাথে একটা সম্পর্ক শুরু করেন |
► | আমার একটি প্রশ্ন বা মন্তব্য আছে… |
পাদটিকা: (1) মথি 11:28 (2) মথি 23:37 (3) যোহন 8:12 (4) মথি 20:17-19 (5) মথি 26:37-39 (6) যোহন 1:10-12 (7) যোহন 3:17,16 (8) যোহন 14:27 (9) যোহন 16:33 (10) যোহন 17:25,26 (11) যোহন 10:10